“ঠাকুরগাঁওয়ে বিদ্যালয়ের ফান্ডের ৪০ লাখ টাকা আত্মসাৎ, দুদকে অভিযোগ” শিরোনামে বিডিটুয়েন্টিফোরলাইভ.কম সহ বেশ কয়েকটি অনলাইন পত্রিকায় আমার নামে যে সংবাদটি প্রকাশিত হয়েছে তা আমার দৃষ্টি গোচর হয়।
প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে, আমি ২৯/০৩/১৯৯৪ সালে ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক হিসেবে যোগদান করি এবং আমার বয়স ৫৯ বছর পূর্ণ হওয়ায় আমি গত ০৯/০৫/২০২৪ ইং তারিখ থেকে অবসরোত্তর ছুটি ভোগ করে আসছি। আমি উক্ত প্রতিষ্ঠানে সুদীর্ঘ ৩০ বছর ১ মাস কর্মরত ছিলাম। এর মধ্যে আমি মাত্র ৩ মাস ৩০ দিন প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) হিসেবে দায়িত্ব পালন করি। আমার কর্মজীবনে আমি সততা ও দায়িত্বশীলতার সাথে দায়িত্ব পালন করার চেষ্টা করেছি। কর্মরত থাকাকালীন আমি কোন অনৈতিক রাষ্ট্রবিরোধী কাজের সাথে জড়িত ছিলাম না। বিদ্যালয় পরিচালনার স্বার্থে আমাকে অনেক ক্ষেত্রেই কঠোর হতে হয়েছে। কিছু অসাধু, লোভী, ও কু-চক্রি মোহল সংবাদকর্মীদের ভুল বুঝিয়ে ভুল তথ্য দিয়ে আমার সম্মানহানী ও সমাজে আমাকে হেও প্রতিপন্ন করার উদ্দেশ্যে আমার বিরুদ্ধে এই সংবাদটি পরিবেশন করিয়েছে। যা সম্পূর্ণ মিথ্যা, ভূয়া, বানোয়াট ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত। আমি উক্ত সংবাদটির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
প্রতিবাদকারী-
বিশ্বনাথ রায়
ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক (অবঃ)
ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়
ঠাকুরগাঁও।